cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের এক তরুণীকে চেন্নাইয়ে নিয়ে পতিতালয়ে বিক্রি করার পর মুক্তিপণ দাবির অ’ভিযোগে এক নারীসহ ৪ জনকে গ্রে’প্তার করেছে মহানগর পু’লিশ। শুক্রবার রাতে নগরীর বাদামবাগিচা এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রে’প্তার করা হয়। তাদের মধ্যে একজন মানব পাচারকারী ও ৩ জন অ’পহ’রণকারী বলে জানিয়েছে বিমান বন্দর থা’না পু’লিশ।
গ্রে’প্তারকৃতরা হলো- সুনামগঞ্জ জে’লার দিরাই থা’নার কাদিরপুর গ্রামের শামীম আহম’দের স্ত্রী’ রেবা বেগম ওরফে সুমি ওরফে মীম (৩০), বিমানবন্দর থা’নাধীন বাদামবাগিচা এলাকার ১নং রোডের ৬৩নং বাসার সেলিম মিয়ার ছে’লে শাহেদ আহম’দ (৩৩), সুনামগঞ্জ জে’লার দোয়ারাবাজার থা’নার মাছিমপুর গ্রামের কালা মিয়ার ছে’লে জাহাঙ্গীর আলম (৩৩)ও খাসদবির এলাকার বন্ধন বি/২৩ নং বাসার মৃ’ত রফিক মিয়ার ছে’লে ইমন আহম’দ (৩২)।
শনিবার বিকালে সিলেট মহানগর পু’লিশ এক ক্ষুদে বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, প্রায় ৪ বছর পূর্বে সিলেটের ঘাসিটুলা এলাকা থেকে ১৬ বছরের এক কি’শোরীকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ভা’রতের চেন্নাইয়ে নিয়ে যায় পান্না বেগম (৪০) নামের এক প্রতিবেশী। চেন্নাইয়ে নিয়ে ওই কি’শোরীকে জো’রপূর্বক পতিতাবৃত্তি করার জন্য ভা’রতীয় লোকজনের কাছে বিক্রি করে দেয়া হয়।
এরপর থেকে একটানা দুই বছর সে ভা’রতের চেন্নাইয়ে বাধ্য হয়ে পতিতাবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়তে হয় কি’শোরীকে। সেখানে থাকাবস্থায় রেবা বেগম ওরফে মীমের (৩০) সঙ্গে তার পরিচয় হয়। একপর্যায়ে বছর দুই আগে ভা’রতের এক লোকের সহায়তায় ভিকটিম চেন্নাই থেকে পালিয়ে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশে আসে।
মীমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ স’ম্পর্ক থাকায় সে দেশে এসে তার সঙ্গে গ্রামের বাড়ি চলে যায়। পরে মীম কি’শোরীকে আশ্বস্ত করে তার গ্রামের বাড়িতে তাকে পৌঁছে দিবে। কিন্তু মানব পাচারকারী মীম (৩০) ভিকটিমকে কৌশলে তার গ্রামের বাড়ি থেকে সিলেটের বাদাম বাগিচার একটি বাসায় নিয়ে আসে।
ওই বাসায় কি’শোরীকে জি’ম্মি করে তাকে নানারকম শারীরিক ও মানসিক নি’র্যা’তন করে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করে। এক পর্যায়ে ভিকটিম নি’র্যা’তন সহ্য করতে না পেরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে মীমের বাসা থেকে পালিয়ে হাউজিং এস্টেটে এলাকায় চলে আসে। সেখানে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক রুবেলের (২৯) নিকট সহায়তা চাইলে সে তাকে তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে যায়।
সেখান থেকে অন্য এক সিএনজি চালক মামুনের (২৬) সহায়তায় ভিকটিম বর্তমানে ফরহাদ আহম’দের (২৬) বাসায় আশ্রয় গ্রহণ করে। এরপর গত ২০ মে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে জো’রপূর্বক অ’পহ’রণকারীরা ছোরার ভ’য় দেখিয়ে আশ্রয়দাতা ফরহাদ আহম’দকে অ’পহ’রণ করে একটি সিএনজি অটোরিকশা করে বাদামবাগিচা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় নিয়ে যায় এবং ফরহাদের কাছে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
বিষয়টি জেনে ফরহাদের স্ত্রী’ ৬ হাজার টাকা আরেক সিএনজি ড্রাইভা’র আনোয়ারের মাধ্যমে টাকা দেয়ার জন্য গ্রে’প্তারকৃত মিশু আহম’দের (৩৩) নিকট পাঠায়। এক পর্যায়ে ফরহাদ বাধ্য হয়ে অবশিষ্ট ৪৪ হাজার টাকা পরে দেয়ার কথা জানালে গ্রে’প্তারকৃতরা ফরহাদ আহম’দের সমস্ত কথা মোবাইল ফোনে ভিডিও করে রেখে তাকে ছেড়ে দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিমানবন্দর থা’নার ওসি মাইনুল জাকির বলেন, পু’লিশ অ’ভিযান চালিয়ে মানব পাচারকারী দলের সদস্য মীম ও অ’পহ’রণকারী চক্রের আরও ৩ সদস্যসহ মোট চারজনকে গ্রে’প্তার করে। এ ঘটনায় কি’শোরী ভিকটিম ও ফরহাদ আহম’দ থা’নায় পৃথক দুটি অ’ভিযোগ দায়ের করেছেন।